শুক্রবার ২৩শে মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৯ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শিরোনাম >>
শিরোনাম >>

বীমা কোম্পানির সাথে অনেক স্মৃতি জড়িত : জাতীয় বীমা দিবসের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী

  |   শুক্রবার, ০১ মার্চ ২০২৪   |   প্রিন্ট   |   79 বার পঠিত

বীমা কোম্পানির সাথে অনেক স্মৃতি জড়িত : জাতীয় বীমা দিবসের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী

বিশেষ প্রতিবেদক :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতীয় বীমা দিবস পালন করায় সংশ্লিষ্টদের ধন্যবাদ জানিয়ে বলেছেন, বীমা প্রত্যেকের জীবনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বীমা মানুষের বিভিন্ন ঝুঁকি মোকাবেলায় সহযোগিতা করে। তিনি বলেন, বীমা কোম্পানির সাথে আমাদের অনেক স্মৃতি জড়িত।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ২০৪১ সালের মধ্যে আমরা স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার ঘোষণা দিয়েছি। এক্ষেত্রে বীমাশিল্প স্মার্ট হয়ে এগিয়ে যাবে এবং মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে।
অর্থমন্ত্রণালয় এবং বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ) যৌথভাবে জাতীয় বীমা দিবস অনুষ্ঠানটির আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী এমপি। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন, অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব শেখ মোহাম্মদ সেলিম উল্লাহ, আইডিআরএ’র চেয়ারম্যান মোহাম্মদ জয়নুল বারী এবং বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিআইএ) প্রেসিডেন্ট শেখ কবির হোসেন। অনুষ্ঠানে বীমা খাতের ওপর একটি ভিডিও প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের অনেক ব্যবসায়ী আছেন তারা যখন মালপত্র বিদেশ থেকে আনেন তখন বীমা করতে চান না। অথচ একটা এক্সিডেন্ট হলে মাথায় হাত দিয়ে বসতে হয়। কিন্তু সামান্য প্রিমিয়াম দিয়ে বীমা করলে এই সমস্যা দেখা দেয় না। অনেকের এই মানসিকতা নেই। তাই আপনাদের ওপর নির্ভর করবে কীভাবে মানুষের মাঝে এ বিষয়টি তুলে ধরে তাদের সচেতন করতে হবে। ক্ষতির চেয়ে যাতে বীমা দাবি বেশি নিতে না পারে সে বিষয়ে বীমা কোম্পানিগুলোকে সতর্ক থাকতে বললেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শুক্রবার (১ মার্চ) বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত জাতীয় বীমা দিবসের অনুষ্ঠানে তিনি এই সতর্ক থাকার কথা বলেন।
তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বীমায় চাকরি নিয়ে বীমার প্রচার-প্রসারণার জন্য সে সময় জেলায় জেলায় গিয়েছেন। রাজনীতি নিষিদ্ধ থাকার পরও সে সময় তিনি দলকে সুসংগঠিত করার জন্য কৌশল হিসাবে বীমা পেশায় কাজ করেছেন। সেই সময়টি ছিল বাংলাদেশকে স্বাধীন করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। তিনি রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আজ সকালে জাতীয় বীমা দিবসের উদ্বোধন এবং অনুষ্ঠানে ব্যাঙ্কাস্যুরেন্স সেবারও উদ্বোধন ঘোষণা করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি মনে করি বীমার বিষয়ে মানুষের মাঝে আরো সচেতনতা তৈরি করা দরকার। সে বিষয়ে আপনারা যথাযথ ব্যবস্থা নেবেন এটাই চাই। আমাদের লক্ষ্য দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। তবে দুর্ঘটনা দুর্বিপাক তথা প্রাকৃতিক দুর্যোগের দেশ আমাদের। তাই মানুষকে একটু সঞ্চয়মুখী করা, উৎপাদন বৃদ্ধি করা এবং মানুষকে নিরাপত্তা দেয়া প্রয়োজন। বীমা মানুষকে নিরাপদ জীবন দিতে পারে। অথবা কোন একটা দুর্ঘটনা বা যেকোন বিষয়েই বীমা করা থাকলে মানুষ অন্তত নিশ্চিত থাকতে পারে। সেই বিষয়টা সম্পর্কে মানুষকে আরো জানানো দরকার। আমি আপনাদেরকে এটাই বলব। আমরা চাই আমাদের দেশ এগিয়ে যাক। মানুষ যাতে বীমা করতে পারে সেই দিকে নজর দিতে হবে।
অনুষ্ঠানে প্রাধনমন্ত্রী সর্বাধিক বীমা দাবি পরিশোধকারি দুটি লাইফ ও দুটি নন-লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানিকে সম্মানসূচক ক্রেস্ট প্রদান করেন। এ ছাড়া দু’টি গ্রুপে রচনা প্রতিযোগিতায় প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয়দের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন। পুরস্কারপ্রাপ্তরা পরে প্রানমন্ত্রীর সঙ্গে ফটো সেশনে অংশ নেন। ১৯৬০ সালের ১মার্চ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তৎকালীন আলফা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানিতে বীমা কর্মকর্তা হিসাবে যোগ দেন। বীমা খাতে তাকে সম্মান জানাতে সরকার ১ মার্চকে জাতীয় বীমা দিবস ঘোষণা করে। প্রতি বছর এ দিনে জাতীয় বীমা দিবস পালিত হয়ে আসছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, এবারের বীমা দিবসের প্রতিপাদ্য- করবো বীমা গড়বো দেশ, স্মার্ট হবে বাংলাদেশ, অত্যন্ত যথার্থ হয়েছে।
অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী বক্তব্যে বলেন, অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জনে বীমার ভূমিকা অপরিসীম। তিনি বলেন, একমাত্র বীমার মাধ্যমে জীবন ও সম্পদের ঝুঁকি হ্রাস করা সম্ভব। বীমার মাধ্যমে আমরা জীবন ও সম্পদের ঝুঁকি হ্রাস করে দেশের অর্থনীতির ভিত মজবুত করতে পারি। তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একটি সুখী ও সমৃদ্ধ সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন দেখতেন। জাতির পিতার এ স্বপ্ন বাস্তবায়নে এবং দেশের উন্নয়ন ও সমৃদ্ধি অর্জনের অগ্রযাত্রায় নেতৃত্ব দিচ্ছেন তারই সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, মানুষের মাঝে বীমা সম্পর্কে ইতিবাচক ধারণা তৈরি করতে বীমা কোম্পানিসমূহ সংশ্লিষ্ট সকল অংশীজনকে একযোগে কাজ করতে হবে। বীমা সম্পর্কে মানুষের মাঝে আস্থার পরিবেশ সৃষ্টি করতে পারলেই জাতীয় বীমা দিবস উদযাপনের লক্ষ্য অর্জিত হবে।
অর্থ মন্ত্রনালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সিনিয়র সচিব শেখ মোহাম্মদ সলীম উল্লাহ বক্তব্যে বলেন প্রধানমন্ত্রীর উন্নয়ন চিন্তায় বঞ্চিত হয়নি বীমা খাত। এ খাতের উন্নয়নে আইনি কাঠামো তৈরি এবং প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোর ভিত রচনা করেছেন প্রধানমন্ত্রী। স্বচ্ছতা ও জবাবদিহীতা নিশ্চিত করার জন্য তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি করে বীমা শিল্পের উন্নয়নে ইন্স্যুরেন্স ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট শীর্ষক প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, যিনি নিজেকে বীমা পরিবারের একজন গর্বিত সদস্য মনে করেন। এই মেলবন্ধন সূচিত হয় ১৯৬০ সালের এই দিনে। জাতির পিতার আলফা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানিতে যোগদানের মধ্য দিয়ে। এই বন্ধন সমৃদ্ধ করেছে স্বাধীনতার ইতিহাসকে। জাতির পিতা বাঙালীর ঐতিহাসিক মুক্তির সনদ ৬ দফা রচনা করেছিলেন এখানে বসেই ।
অনুষ্ঠানে বিআইএ’র প্রেসিডেন্ট শেখ কবির হোসেন বক্তব্যে বলেন, বীমা খাতে দক্ষ জনবলের অভাব রয়েছে। দক্ষ জনবলের অভাব দুর না হওয়া পযর্ন্ত এ খাতের আশানুরুপ উন্নতি আশা করা যায় না। দক্ষ জনবল তৈরির জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ইন্স্যুরেন্স একাডেমি গঠন করেছিলেন। কিন্তু দুঃখের বিষয় একাডেমি যে রকম হওয়ার কথা ছিল সে রকম হয়নি। একাডেমিতে যেভাবে লোকবল দরকার সে রকম লোকবল নেই। একাডেমিতে যাকে দায়িত্ব দেয়া হয় তিনি একজন এডিশনাল সেক্রেটারি। তিনি মন্ত্রণালয়ে থাকেন এবং একাডেমির দায়িত্ব পালন করেন। এখানে একজন সার্বক্ষনিক কর্মকর্তা দেয়া দরকার।

 

বিশেষ প্রতিবেদক :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতীয় বীমা দিবস পালন করায় সংশ্লিষ্টদের ধন্যবাদ জানিয়ে বলেছেন, বীমা প্রত্যেকের জীবনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বীমা মানুষের বিভিন্ন ঝুঁকি মোকাবেলায় সহযোগিতা করে। তিনি বলেন, বীমা কোম্পানির সাথে আমাদের অনেক স্মৃতি জড়িত।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ২০৪১ সালের মধ্যে আমরা স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার ঘোষণা দিয়েছি। এক্ষেত্রে বীমাশিল্প স্মার্ট হয়ে এগিয়ে যাবে এবং মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে।
অর্থমন্ত্রণালয় এবং বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ) যৌথভাবে জাতীয় বীমা দিবস অনুষ্ঠানটির আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী এমপি। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন, অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব শেখ মোহাম্মদ সেলিম উল্লাহ, আইডিআরএ’র চেয়ারম্যান মোহাম্মদ জয়নুল বারী এবং বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিআইএ) প্রেসিডেন্ট শেখ কবির হোসেন। অনুষ্ঠানে বীমা খাতের ওপর একটি ভিডিও প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের অনেক ব্যবসায়ী আছেন তারা যখন মালপত্র বিদেশ থেকে আনেন তখন বীমা করতে চান না। অথচ একটা এক্সিডেন্ট হলে মাথায় হাত দিয়ে বসতে হয়। কিন্তু সামান্য প্রিমিয়াম দিয়ে বীমা করলে এই সমস্যা দেখা দেয় না। অনেকের এই মানসিকতা নেই। তাই আপনাদের ওপর নির্ভর করবে কীভাবে মানুষের মাঝে এ বিষয়টি তুলে ধরে তাদের সচেতন করতে হবে। ক্ষতির চেয়ে যাতে বীমা দাবি বেশি নিতে না পারে সে বিষয়ে বীমা কোম্পানিগুলোকে সতর্ক থাকতে বললেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শুক্রবার (১ মার্চ) বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত জাতীয় বীমা দিবসের অনুষ্ঠানে তিনি এই সতর্ক থাকার কথা বলেন।
তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বীমায় চাকরি নিয়ে বীমার প্রচার-প্রসারণার জন্য সে সময় জেলায় জেলায় গিয়েছেন। রাজনীতি নিষিদ্ধ থাকার পরও সে সময় তিনি দলকে সুসংগঠিত করার জন্য কৌশল হিসাবে বীমা পেশায় কাজ করেছেন। সেই সময়টি ছিল বাংলাদেশকে স্বাধীন করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। তিনি রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আজ সকালে জাতীয় বীমা দিবসের উদ্বোধন এবং অনুষ্ঠানে ব্যাঙ্কাস্যুরেন্স সেবারও উদ্বোধন ঘোষণা করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি মনে করি বীমার বিষয়ে মানুষের মাঝে আরো সচেতনতা তৈরি করা দরকার। সে বিষয়ে আপনারা যথাযথ ব্যবস্থা নেবেন এটাই চাই। আমাদের লক্ষ্য দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। তবে দুর্ঘটনা দুর্বিপাক তথা প্রাকৃতিক দুর্যোগের দেশ আমাদের। তাই মানুষকে একটু সঞ্চয়মুখী করা, উৎপাদন বৃদ্ধি করা এবং মানুষকে নিরাপত্তা দেয়া প্রয়োজন। বীমা মানুষকে নিরাপদ জীবন দিতে পারে। অথবা কোন একটা দুর্ঘটনা বা যেকোন বিষয়েই বীমা করা থাকলে মানুষ অন্তত নিশ্চিত থাকতে পারে। সেই বিষয়টা সম্পর্কে মানুষকে আরো জানানো দরকার। আমি আপনাদেরকে এটাই বলব। আমরা চাই আমাদের দেশ এগিয়ে যাক। মানুষ যাতে বীমা করতে পারে সেই দিকে নজর দিতে হবে।
অনুষ্ঠানে প্রাধনমন্ত্রী সর্বাধিক বীমা দাবি পরিশোধকারি দুটি লাইফ ও দুটি নন-লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানিকে সম্মানসূচক ক্রেস্ট প্রদান করেন। এ ছাড়া দু’টি গ্রুপে রচনা প্রতিযোগিতায় প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয়দের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন। পুরস্কারপ্রাপ্তরা পরে প্রানমন্ত্রীর সঙ্গে ফটো সেশনে অংশ নেন। ১৯৬০ সালের ১মার্চ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তৎকালীন আলফা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানিতে বীমা কর্মকর্তা হিসাবে যোগ দেন। বীমা খাতে তাকে সম্মান জানাতে সরকার ১ মার্চকে জাতীয় বীমা দিবস ঘোষণা করে। প্রতি বছর এ দিনে জাতীয় বীমা দিবস পালিত হয়ে আসছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, এবারের বীমা দিবসের প্রতিপাদ্য- করবো বীমা গড়বো দেশ, স্মার্ট হবে বাংলাদেশ, অত্যন্ত যথার্থ হয়েছে।
অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী বক্তব্যে বলেন, অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জনে বীমার ভূমিকা অপরিসীম। তিনি বলেন, একমাত্র বীমার মাধ্যমে জীবন ও সম্পদের ঝুঁকি হ্রাস করা সম্ভব। বীমার মাধ্যমে আমরা জীবন ও সম্পদের ঝুঁকি হ্রাস করে দেশের অর্থনীতির ভিত মজবুত করতে পারি। তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একটি সুখী ও সমৃদ্ধ সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন দেখতেন। জাতির পিতার এ স্বপ্ন বাস্তবায়নে এবং দেশের উন্নয়ন ও সমৃদ্ধি অর্জনের অগ্রযাত্রায় নেতৃত্ব দিচ্ছেন তারই সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, মানুষের মাঝে বীমা সম্পর্কে ইতিবাচক ধারণা তৈরি করতে বীমা কোম্পানিসমূহ সংশ্লিষ্ট সকল অংশীজনকে একযোগে কাজ করতে হবে। বীমা সম্পর্কে মানুষের মাঝে আস্থার পরিবেশ সৃষ্টি করতে পারলেই জাতীয় বীমা দিবস উদযাপনের লক্ষ্য অর্জিত হবে।
অর্থ মন্ত্রনালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সিনিয়র সচিব শেখ মোহাম্মদ সলীম উল্লাহ বক্তব্যে বলেন প্রধানমন্ত্রীর উন্নয়ন চিন্তায় বঞ্চিত হয়নি বীমা খাত। এ খাতের উন্নয়নে আইনি কাঠামো তৈরি এবং প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোর ভিত রচনা করেছেন প্রধানমন্ত্রী। স্বচ্ছতা ও জবাবদিহীতা নিশ্চিত করার জন্য তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি করে বীমা শিল্পের উন্নয়নে ইন্স্যুরেন্স ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট শীর্ষক প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, যিনি নিজেকে বীমা পরিবারের একজন গর্বিত সদস্য মনে করেন। এই মেলবন্ধন সূচিত হয় ১৯৬০ সালের এই দিনে। জাতির পিতার আলফা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানিতে যোগদানের মধ্য দিয়ে। এই বন্ধন সমৃদ্ধ করেছে স্বাধীনতার ইতিহাসকে। জাতির পিতা বাঙালীর ঐতিহাসিক মুক্তির সনদ ৬ দফা রচনা করেছিলেন এখানে বসেই ।
অনুষ্ঠানে বিআইএ’র প্রেসিডেন্ট শেখ কবির হোসেন বক্তব্যে বলেন, বীমা খাতে দক্ষ জনবলের অভাব রয়েছে। দক্ষ জনবলের অভাব দুর না হওয়া পযর্ন্ত এ খাতের আশানুরুপ উন্নতি আশা করা যায় না। দক্ষ জনবল তৈরির জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ইন্স্যুরেন্স একাডেমি গঠন করেছিলেন। কিন্তু দুঃখের বিষয় একাডেমি যে রকম হওয়ার কথা ছিল সে রকম হয়নি। একাডেমিতে যেভাবে লোকবল দরকার সে রকম লোকবল নেই। একাডেমিতে যাকে দায়িত্ব দেয়া হয় তিনি একজন এডিশনাল সেক্রেটারি। তিনি মন্ত্রণালয়ে থাকেন এবং একাডেমির দায়িত্ব পালন করেন। এখানে একজন সার্বক্ষনিক কর্মকর্তা দেয়া দরকার।

 

বিশেষ প্রতিবেদক :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতীয় বীমা দিবস পালন করায় সংশ্লিষ্টদের ধন্যবাদ জানিয়ে বলেছেন, বীমা প্রত্যেকের জীবনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বীমা মানুষের বিভিন্ন ঝুঁকি মোকাবেলায় সহযোগিতা করে। তিনি বলেন, বীমা কোম্পানির সাথে আমাদের অনেক স্মৃতি জড়িত।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ২০৪১ সালের মধ্যে আমরা স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার ঘোষণা দিয়েছি। এক্ষেত্রে বীমাশিল্প স্মার্ট হয়ে এগিয়ে যাবে এবং মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে।
অর্থমন্ত্রণালয় এবং বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ) যৌথভাবে জাতীয় বীমা দিবস অনুষ্ঠানটির আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী এমপি। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন, অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব শেখ মোহাম্মদ সেলিম উল্লাহ, আইডিআরএ’র চেয়ারম্যান মোহাম্মদ জয়নুল বারী এবং বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিআইএ) প্রেসিডেন্ট শেখ কবির হোসেন। অনুষ্ঠানে বীমা খাতের ওপর একটি ভিডিও প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের অনেক ব্যবসায়ী আছেন তারা যখন মালপত্র বিদেশ থেকে আনেন তখন বীমা করতে চান না। অথচ একটা এক্সিডেন্ট হলে মাথায় হাত দিয়ে বসতে হয়। কিন্তু সামান্য প্রিমিয়াম দিয়ে বীমা করলে এই সমস্যা দেখা দেয় না। অনেকের এই মানসিকতা নেই। তাই আপনাদের ওপর নির্ভর করবে কীভাবে মানুষের মাঝে এ বিষয়টি তুলে ধরে তাদের সচেতন করতে হবে। ক্ষতির চেয়ে যাতে বীমা দাবি বেশি নিতে না পারে সে বিষয়ে বীমা কোম্পানিগুলোকে সতর্ক থাকতে বললেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শুক্রবার (১ মার্চ) বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত জাতীয় বীমা দিবসের অনুষ্ঠানে তিনি এই সতর্ক থাকার কথা বলেন।
তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বীমায় চাকরি নিয়ে বীমার প্রচার-প্রসারণার জন্য সে সময় জেলায় জেলায় গিয়েছেন। রাজনীতি নিষিদ্ধ থাকার পরও সে সময় তিনি দলকে সুসংগঠিত করার জন্য কৌশল হিসাবে বীমা পেশায় কাজ করেছেন। সেই সময়টি ছিল বাংলাদেশকে স্বাধীন করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। তিনি রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আজ সকালে জাতীয় বীমা দিবসের উদ্বোধন এবং অনুষ্ঠানে ব্যাঙ্কাস্যুরেন্স সেবারও উদ্বোধন ঘোষণা করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি মনে করি বীমার বিষয়ে মানুষের মাঝে আরো সচেতনতা তৈরি করা দরকার। সে বিষয়ে আপনারা যথাযথ ব্যবস্থা নেবেন এটাই চাই। আমাদের লক্ষ্য দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। তবে দুর্ঘটনা দুর্বিপাক তথা প্রাকৃতিক দুর্যোগের দেশ আমাদের। তাই মানুষকে একটু সঞ্চয়মুখী করা, উৎপাদন বৃদ্ধি করা এবং মানুষকে নিরাপত্তা দেয়া প্রয়োজন। বীমা মানুষকে নিরাপদ জীবন দিতে পারে। অথবা কোন একটা দুর্ঘটনা বা যেকোন বিষয়েই বীমা করা থাকলে মানুষ অন্তত নিশ্চিত থাকতে পারে। সেই বিষয়টা সম্পর্কে মানুষকে আরো জানানো দরকার। আমি আপনাদেরকে এটাই বলব। আমরা চাই আমাদের দেশ এগিয়ে যাক। মানুষ যাতে বীমা করতে পারে সেই দিকে নজর দিতে হবে।
অনুষ্ঠানে প্রাধনমন্ত্রী সর্বাধিক বীমা দাবি পরিশোধকারি দুটি লাইফ ও দুটি নন-লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানিকে সম্মানসূচক ক্রেস্ট প্রদান করেন। এ ছাড়া দু’টি গ্রুপে রচনা প্রতিযোগিতায় প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয়দের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন। পুরস্কারপ্রাপ্তরা পরে প্রানমন্ত্রীর সঙ্গে ফটো সেশনে অংশ নেন। ১৯৬০ সালের ১মার্চ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তৎকালীন আলফা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানিতে বীমা কর্মকর্তা হিসাবে যোগ দেন। বীমা খাতে তাকে সম্মান জানাতে সরকার ১ মার্চকে জাতীয় বীমা দিবস ঘোষণা করে। প্রতি বছর এ দিনে জাতীয় বীমা দিবস পালিত হয়ে আসছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, এবারের বীমা দিবসের প্রতিপাদ্য- করবো বীমা গড়বো দেশ, স্মার্ট হবে বাংলাদেশ, অত্যন্ত যথার্থ হয়েছে।
অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী বক্তব্যে বলেন, অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জনে বীমার ভূমিকা অপরিসীম। তিনি বলেন, একমাত্র বীমার মাধ্যমে জীবন ও সম্পদের ঝুঁকি হ্রাস করা সম্ভব। বীমার মাধ্যমে আমরা জীবন ও সম্পদের ঝুঁকি হ্রাস করে দেশের অর্থনীতির ভিত মজবুত করতে পারি। তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একটি সুখী ও সমৃদ্ধ সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন দেখতেন। জাতির পিতার এ স্বপ্ন বাস্তবায়নে এবং দেশের উন্নয়ন ও সমৃদ্ধি অর্জনের অগ্রযাত্রায় নেতৃত্ব দিচ্ছেন তারই সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, মানুষের মাঝে বীমা সম্পর্কে ইতিবাচক ধারণা তৈরি করতে বীমা কোম্পানিসমূহ সংশ্লিষ্ট সকল অংশীজনকে একযোগে কাজ করতে হবে। বীমা সম্পর্কে মানুষের মাঝে আস্থার পরিবেশ সৃষ্টি করতে পারলেই জাতীয় বীমা দিবস উদযাপনের লক্ষ্য অর্জিত হবে।
অর্থ মন্ত্রনালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সিনিয়র সচিব শেখ মোহাম্মদ সলীম উল্লাহ বক্তব্যে বলেন প্রধানমন্ত্রীর উন্নয়ন চিন্তায় বঞ্চিত হয়নি বীমা খাত। এ খাতের উন্নয়নে আইনি কাঠামো তৈরি এবং প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোর ভিত রচনা করেছেন প্রধানমন্ত্রী। স্বচ্ছতা ও জবাবদিহীতা নিশ্চিত করার জন্য তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি করে বীমা শিল্পের উন্নয়নে ইন্স্যুরেন্স ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট শীর্ষক প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, যিনি নিজেকে বীমা পরিবারের একজন গর্বিত সদস্য মনে করেন। এই মেলবন্ধন সূচিত হয় ১৯৬০ সালের এই দিনে। জাতির পিতার আলফা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানিতে যোগদানের মধ্য দিয়ে। এই বন্ধন সমৃদ্ধ করেছে স্বাধীনতার ইতিহাসকে। জাতির পিতা বাঙালীর ঐতিহাসিক মুক্তির সনদ ৬ দফা রচনা করেছিলেন এখানে বসেই ।
অনুষ্ঠানে বিআইএ’র প্রেসিডেন্ট শেখ কবির হোসেন বক্তব্যে বলেন, বীমা খাতে দক্ষ জনবলের অভাব রয়েছে। দক্ষ জনবলের অভাব দুর না হওয়া পযর্ন্ত এ খাতের আশানুরুপ উন্নতি আশা করা যায় না। দক্ষ জনবল তৈরির জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ইন্স্যুরেন্স একাডেমি গঠন করেছিলেন। কিন্তু দুঃখের বিষয় একাডেমি যে রকম হওয়ার কথা ছিল সে রকম হয়নি। একাডেমিতে যেভাবে লোকবল দরকার সে রকম লোকবল নেই। একাডেমিতে যাকে দায়িত্ব দেয়া হয় তিনি একজন এডিশনাল সেক্রেটারি। তিনি মন্ত্রণালয়ে থাকেন এবং একাডেমির দায়িত্ব পালন করেন। এখানে একজন সার্বক্ষনিক কর্মকর্তা দেয়া দরকার।

 

বিশেষ প্রতিবেদক :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতীয় বীমা দিবস পালন করায় সংশ্লিষ্টদের ধন্যবাদ জানিয়ে বলেছেন, বীমা প্রত্যেকের জীবনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বীমা মানুষের বিভিন্ন ঝুঁকি মোকাবেলায় সহযোগিতা করে। তিনি বলেন, বীমা কোম্পানির সাথে আমাদের অনেক স্মৃতি জড়িত।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ২০৪১ সালের মধ্যে আমরা স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার ঘোষণা দিয়েছি। এক্ষেত্রে বীমাশিল্প স্মার্ট হয়ে এগিয়ে যাবে এবং মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে।
অর্থমন্ত্রণালয় এবং বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ) যৌথভাবে জাতীয় বীমা দিবস অনুষ্ঠানটির আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী এমপি। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন, অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব শেখ মোহাম্মদ সেলিম উল্লাহ, আইডিআরএ’র চেয়ারম্যান মোহাম্মদ জয়নুল বারী এবং বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিআইএ) প্রেসিডেন্ট শেখ কবির হোসেন। অনুষ্ঠানে বীমা খাতের ওপর একটি ভিডিও প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের অনেক ব্যবসায়ী আছেন তারা যখন মালপত্র বিদেশ থেকে আনেন তখন বীমা করতে চান না। অথচ একটা এক্সিডেন্ট হলে মাথায় হাত দিয়ে বসতে হয়। কিন্তু সামান্য প্রিমিয়াম দিয়ে বীমা করলে এই সমস্যা দেখা দেয় না। অনেকের এই মানসিকতা নেই। তাই আপনাদের ওপর নির্ভর করবে কীভাবে মানুষের মাঝে এ বিষয়টি তুলে ধরে তাদের সচেতন করতে হবে। ক্ষতির চেয়ে যাতে বীমা দাবি বেশি নিতে না পারে সে বিষয়ে বীমা কোম্পানিগুলোকে সতর্ক থাকতে বললেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শুক্রবার (১ মার্চ) বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত জাতীয় বীমা দিবসের অনুষ্ঠানে তিনি এই সতর্ক থাকার কথা বলেন।
তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বীমায় চাকরি নিয়ে বীমার প্রচার-প্রসারণার জন্য সে সময় জেলায় জেলায় গিয়েছেন। রাজনীতি নিষিদ্ধ থাকার পরও সে সময় তিনি দলকে সুসংগঠিত করার জন্য কৌশল হিসাবে বীমা পেশায় কাজ করেছেন। সেই সময়টি ছিল বাংলাদেশকে স্বাধীন করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। তিনি রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আজ সকালে জাতীয় বীমা দিবসের উদ্বোধন এবং অনুষ্ঠানে ব্যাঙ্কাস্যুরেন্স সেবারও উদ্বোধন ঘোষণা করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি মনে করি বীমার বিষয়ে মানুষের মাঝে আরো সচেতনতা তৈরি করা দরকার। সে বিষয়ে আপনারা যথাযথ ব্যবস্থা নেবেন এটাই চাই। আমাদের লক্ষ্য দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। তবে দুর্ঘটনা দুর্বিপাক তথা প্রাকৃতিক দুর্যোগের দেশ আমাদের। তাই মানুষকে একটু সঞ্চয়মুখী করা, উৎপাদন বৃদ্ধি করা এবং মানুষকে নিরাপত্তা দেয়া প্রয়োজন। বীমা মানুষকে নিরাপদ জীবন দিতে পারে। অথবা কোন একটা দুর্ঘটনা বা যেকোন বিষয়েই বীমা করা থাকলে মানুষ অন্তত নিশ্চিত থাকতে পারে। সেই বিষয়টা সম্পর্কে মানুষকে আরো জানানো দরকার। আমি আপনাদেরকে এটাই বলব। আমরা চাই আমাদের দেশ এগিয়ে যাক। মানুষ যাতে বীমা করতে পারে সেই দিকে নজর দিতে হবে।
অনুষ্ঠানে প্রাধনমন্ত্রী সর্বাধিক বীমা দাবি পরিশোধকারি দুটি লাইফ ও দুটি নন-লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানিকে সম্মানসূচক ক্রেস্ট প্রদান করেন। এ ছাড়া দু’টি গ্রুপে রচনা প্রতিযোগিতায় প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয়দের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন। পুরস্কারপ্রাপ্তরা পরে প্রানমন্ত্রীর সঙ্গে ফটো সেশনে অংশ নেন। ১৯৬০ সালের ১মার্চ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তৎকালীন আলফা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানিতে বীমা কর্মকর্তা হিসাবে যোগ দেন। বীমা খাতে তাকে সম্মান জানাতে সরকার ১ মার্চকে জাতীয় বীমা দিবস ঘোষণা করে। প্রতি বছর এ দিনে জাতীয় বীমা দিবস পালিত হয়ে আসছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, এবারের বীমা দিবসের প্রতিপাদ্য- করবো বীমা গড়বো দেশ, স্মার্ট হবে বাংলাদেশ, অত্যন্ত যথার্থ হয়েছে।
অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী বক্তব্যে বলেন, অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জনে বীমার ভূমিকা অপরিসীম। তিনি বলেন, একমাত্র বীমার মাধ্যমে জীবন ও সম্পদের ঝুঁকি হ্রাস করা সম্ভব। বীমার মাধ্যমে আমরা জীবন ও সম্পদের ঝুঁকি হ্রাস করে দেশের অর্থনীতির ভিত মজবুত করতে পারি। তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একটি সুখী ও সমৃদ্ধ সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন দেখতেন। জাতির পিতার এ স্বপ্ন বাস্তবায়নে এবং দেশের উন্নয়ন ও সমৃদ্ধি অর্জনের অগ্রযাত্রায় নেতৃত্ব দিচ্ছেন তারই সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, মানুষের মাঝে বীমা সম্পর্কে ইতিবাচক ধারণা তৈরি করতে বীমা কোম্পানিসমূহ সংশ্লিষ্ট সকল অংশীজনকে একযোগে কাজ করতে হবে। বীমা সম্পর্কে মানুষের মাঝে আস্থার পরিবেশ সৃষ্টি করতে পারলেই জাতীয় বীমা দিবস উদযাপনের লক্ষ্য অর্জিত হবে।
অর্থ মন্ত্রনালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সিনিয়র সচিব শেখ মোহাম্মদ সলীম উল্লাহ বক্তব্যে বলেন প্রধানমন্ত্রীর উন্নয়ন চিন্তায় বঞ্চিত হয়নি বীমা খাত। এ খাতের উন্নয়নে আইনি কাঠামো তৈরি এবং প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোর ভিত রচনা করেছেন প্রধানমন্ত্রী। স্বচ্ছতা ও জবাবদিহীতা নিশ্চিত করার জন্য তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি করে বীমা শিল্পের উন্নয়নে ইন্স্যুরেন্স ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট শীর্ষক প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, যিনি নিজেকে বীমা পরিবারের একজন গর্বিত সদস্য মনে করেন। এই মেলবন্ধন সূচিত হয় ১৯৬০ সালের এই দিনে। জাতির পিতার আলফা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানিতে যোগদানের মধ্য দিয়ে। এই বন্ধন সমৃদ্ধ করেছে স্বাধীনতার ইতিহাসকে। জাতির পিতা বাঙালীর ঐতিহাসিক মুক্তির সনদ ৬ দফা রচনা করেছিলেন এখানে বসেই ।
অনুষ্ঠানে বিআইএ’র প্রেসিডেন্ট শেখ কবির হোসেন বক্তব্যে বলেন, বীমা খাতে দক্ষ জনবলের অভাব রয়েছে। দক্ষ জনবলের অভাব দুর না হওয়া পযর্ন্ত এ খাতের আশানুরুপ উন্নতি আশা করা যায় না। দক্ষ জনবল তৈরির জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ইন্স্যুরেন্স একাডেমি গঠন করেছিলেন। কিন্তু দুঃখের বিষয় একাডেমি যে রকম হওয়ার কথা ছিল সে রকম হয়নি। একাডেমিতে যেভাবে লোকবল দরকার সে রকম লোকবল নেই। একাডেমিতে যাকে দায়িত্ব দেয়া হয় তিনি একজন এডিশনাল সেক্রেটারি। তিনি মন্ত্রণালয়ে থাকেন এবং একাডেমির দায়িত্ব পালন করেন। এখানে একজন সার্বক্ষনিক কর্মকর্তা দেয়া দরকার।

 

 

 

বিশেষ প্রতিবেদক :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতীয় বীমা দিবস পালন করায় সংশ্লিষ্টদের ধন্যবাদ জানিয়ে বলেছেন, বীমা প্রত্যেকের জীবনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বীমা মানুষের বিভিন্ন ঝুঁকি মোকাবেলায় সহযোগিতা করে। তিনি বলেন, বীমা কোম্পানির সাথে আমাদের অনেক স্মৃতি জড়িত।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ২০৪১ সালের মধ্যে আমরা স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার ঘোষণা দিয়েছি। এক্ষেত্রে বীমাশিল্প স্মার্ট হয়ে এগিয়ে যাবে এবং মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে।
অর্থমন্ত্রণালয় এবং বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ) যৌথভাবে জাতীয় বীমা দিবস অনুষ্ঠানটির আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী এমপি। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন, অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব শেখ মোহাম্মদ সেলিম উল্লাহ, আইডিআরএ’র চেয়ারম্যান মোহাম্মদ জয়নুল বারী এবং বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিআইএ) প্রেসিডেন্ট শেখ কবির হোসেন। অনুষ্ঠানে বীমা খাতের ওপর একটি ভিডিও প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের অনেক ব্যবসায়ী আছেন তারা যখন মালপত্র বিদেশ থেকে আনেন তখন বীমা করতে চান না। অথচ একটা এক্সিডেন্ট হলে মাথায় হাত দিয়ে বসতে হয়। কিন্তু সামান্য প্রিমিয়াম দিয়ে বীমা করলে এই সমস্যা দেখা দেয় না। অনেকের এই মানসিকতা নেই। তাই আপনাদের ওপর নির্ভর করবে কীভাবে মানুষের মাঝে এ বিষয়টি তুলে ধরে তাদের সচেতন করতে হবে। ক্ষতির চেয়ে যাতে বীমা দাবি বেশি নিতে না পারে সে বিষয়ে বীমা কোম্পানিগুলোকে সতর্ক থাকতে বললেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শুক্রবার (১ মার্চ) বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত জাতীয় বীমা দিবসের অনুষ্ঠানে তিনি এই সতর্ক থাকার কথা বলেন।
তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বীমায় চাকরি নিয়ে বীমার প্রচার-প্রসারণার জন্য সে সময় জেলায় জেলায় গিয়েছেন। রাজনীতি নিষিদ্ধ থাকার পরও সে সময় তিনি দলকে সুসংগঠিত করার জন্য কৌশল হিসাবে বীমা পেশায় কাজ করেছেন। সেই সময়টি ছিল বাংলাদেশকে স্বাধীন করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। তিনি রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আজ সকালে জাতীয় বীমা দিবসের উদ্বোধন এবং অনুষ্ঠানে ব্যাঙ্কাস্যুরেন্স সেবারও উদ্বোধন ঘোষণা করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি মনে করি বীমার বিষয়ে মানুষের মাঝে আরো সচেতনতা তৈরি করা দরকার। সে বিষয়ে আপনারা যথাযথ ব্যবস্থা নেবেন এটাই চাই। আমাদের লক্ষ্য দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। তবে দুর্ঘটনা দুর্বিপাক তথা প্রাকৃতিক দুর্যোগের দেশ আমাদের। তাই মানুষকে একটু সঞ্চয়মুখী করা, উৎপাদন বৃদ্ধি করা এবং মানুষকে নিরাপত্তা দেয়া প্রয়োজন। বীমা মানুষকে নিরাপদ জীবন দিতে পারে। অথবা কোন একটা দুর্ঘটনা বা যেকোন বিষয়েই বীমা করা থাকলে মানুষ অন্তত নিশ্চিত থাকতে পারে। সেই বিষয়টা সম্পর্কে মানুষকে আরো জানানো দরকার। আমি আপনাদেরকে এটাই বলব। আমরা চাই আমাদের দেশ এগিয়ে যাক। মানুষ যাতে বীমা করতে পারে সেই দিকে নজর দিতে হবে।
অনুষ্ঠানে প্রাধনমন্ত্রী সর্বাধিক বীমা দাবি পরিশোধকারি দুটি লাইফ ও দুটি নন-লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানিকে সম্মানসূচক ক্রেস্ট প্রদান করেন। এ ছাড়া দু’টি গ্রুপে রচনা প্রতিযোগিতায় প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয়দের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন। পুরস্কারপ্রাপ্তরা পরে প্রানমন্ত্রীর সঙ্গে ফটো সেশনে অংশ নেন। ১৯৬০ সালের ১মার্চ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তৎকালীন আলফা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানিতে বীমা কর্মকর্তা হিসাবে যোগ দেন। বীমা খাতে তাকে সম্মান জানাতে সরকার ১ মার্চকে জাতীয় বীমা দিবস ঘোষণা করে। প্রতি বছর এ দিনে জাতীয় বীমা দিবস পালিত হয়ে আসছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, এবারের বীমা দিবসের প্রতিপাদ্য- করবো বীমা গড়বো দেশ, স্মার্ট হবে বাংলাদেশ, অত্যন্ত যথার্থ হয়েছে।
অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী বক্তব্যে বলেন, অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জনে বীমার ভূমিকা অপরিসীম। তিনি বলেন, একমাত্র বীমার মাধ্যমে জীবন ও সম্পদের ঝুঁকি হ্রাস করা সম্ভব। বীমার মাধ্যমে আমরা জীবন ও সম্পদের ঝুঁকি হ্রাস করে দেশের অর্থনীতির ভিত মজবুত করতে পারি। তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একটি সুখী ও সমৃদ্ধ সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন দেখতেন। জাতির পিতার এ স্বপ্ন বাস্তবায়নে এবং দেশের উন্নয়ন ও সমৃদ্ধি অর্জনের অগ্রযাত্রায় নেতৃত্ব দিচ্ছেন তারই সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, মানুষের মাঝে বীমা সম্পর্কে ইতিবাচক ধারণা তৈরি করতে বীমা কোম্পানিসমূহ সংশ্লিষ্ট সকল অংশীজনকে একযোগে কাজ করতে হবে। বীমা সম্পর্কে মানুষের মাঝে আস্থার পরিবেশ সৃষ্টি করতে পারলেই জাতীয় বীমা দিবস উদযাপনের লক্ষ্য অর্জিত হবে।
অর্থ মন্ত্রনালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সিনিয়র সচিব শেখ মোহাম্মদ সলীম উল্লাহ বক্তব্যে বলেন প্রধানমন্ত্রীর উন্নয়ন চিন্তায় বঞ্চিত হয়নি বীমা খাত। এ খাতের উন্নয়নে আইনি কাঠামো তৈরি এবং প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোর ভিত রচনা করেছেন প্রধানমন্ত্রী। স্বচ্ছতা ও জবাবদিহীতা নিশ্চিত করার জন্য তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি করে বীমা শিল্পের উন্নয়নে ইন্স্যুরেন্স ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট শীর্ষক প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, যিনি নিজেকে বীমা পরিবারের একজন গর্বিত সদস্য মনে করেন। এই মেলবন্ধন সূচিত হয় ১৯৬০ সালের এই দিনে। জাতির পিতার আলফা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানিতে যোগদানের মধ্য দিয়ে। এই বন্ধন সমৃদ্ধ করেছে স্বাধীনতার ইতিহাসকে। জাতির পিতা বাঙালীর ঐতিহাসিক মুক্তির সনদ ৬ দফা রচনা করেছিলেন এখানে বসেই ।
অনুষ্ঠানে বিআইএ’র প্রেসিডেন্ট শেখ কবির হোসেন বক্তব্যে বলেন, বীমা খাতে দক্ষ জনবলের অভাব রয়েছে। দক্ষ জনবলের অভাব দুর না হওয়া পযর্ন্ত এ খাতের আশানুরুপ উন্নতি আশা করা যায় না। দক্ষ জনবল তৈরির জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ইন্স্যুরেন্স একাডেমি গঠন করেছিলেন। কিন্তু দুঃখের বিষয় একাডেমি যে রকম হওয়ার কথা ছিল সে রকম হয়নি। একাডেমিতে যেভাবে লোকবল দরকার সে রকম লোকবল নেই। একাডেমিতে যাকে দায়িত্ব দেয়া হয় তিনি একজন এডিশনাল সেক্রেটারি। তিনি মন্ত্রণালয়ে থাকেন এবং একাডেমির দায়িত্ব পালন করেন। এখানে একজন সার্বক্ষনিক কর্মকর্তা দেয়া দরকার।

 

 

 

 

 

 

 

 

 

Facebook Comments Box
advertisement

Posted ৪:১৯ অপরাহ্ণ | শুক্রবার, ০১ মার্চ ২০২৪

Arthobiz |

এ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

advertisement
advertisement
advertisement

এ বিভাগের আরও খবর

সম্পাদক : অহিদুজ্জামান মিঞা
সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: খান ম্যানশন, ৮-ই, ২৮/এ-৫, টয়েনবি সার্কুলার রোড, মতিঝিল বাণিজ্যিক এলাকা, ঢাকা-১০০০।
ইমেইল: arthobiz61@gmail.com
যোগাযোগ: 01670045191