
| শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | প্রিন্ট | 65 বার পঠিত
অর্থবিজ প্রতিবেদক :
বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স এসোসিয়েশনের (বিআইএ) নির্বাহী কমিটির ২০ সদস্য পদে নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে। সংগঠনটির নন-লাইফ খাতে ১০টি সদস্য পদে উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট অনুষ্ঠিত হয় । এর আগে লাইফ খাতে ১০টি সদস্য পদে বিনা প্রতিদ্বান্দ্বতায় নির্বাচিত ঘোষণা করা হয় । নন-লাইফ খাতে নির্বাচন শেষে ভোটের ফলাফল ঘোষণা করা হয় ।
ঘোষিত ফলাফল অনুযায়ি নন-লাইফে সদস্য পদে বিজয়ী প্রার্থীরা হলেন- গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্সের চেয়ারম্যান সাঈয়্যেদ আহমেদ (৪৭ ভাট), এশিয়া ইন্স্যুরেন্সের মুখ্য নির্বাহী ইমাম শাহীন ( ৪০ ভাট), জনতা ইন্স্যুরেন্সের পরিচালক বেলাল আহমেদ বিজয়ী হয়েছেন (৩৭ ভাট), ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্সের চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ (৩১ ভোট), বাংলাদেশ ন্যাশনালের পরিচালক তায়েফ বিন ইউসুফ (৩১ ভোট), সিটি ইন্স্যুরেন্সের চেয়ারম্যান হোসেইন আখতার (৩১ ভোট), রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্সের মুখ্য নির্বাহী ড. এ কে এম সরোয়ার জাহান জামিল (৩১ ভোট), গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের মুখ্য নির্বাহী ফারজানা চৌধুরী (২৯ ভোট), অগ্রণী ইন্স্যুরেন্সের চেয়ারম্যান কাজী শাখাওয়াত হোসেইন লিন্টু (২৮ ভোট) এবং স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্সের মুখ্য নির্বাহী মো. আব্দুল মতিন সরকার (২৮ ভোট)। ৩ জন প্রার্থী ২৮ ভোট পেয়েছেন। একজন সদস্য বেশি হওয়ায় তাদের মধ্য থেকে লটারির মাধ্যমে অগ্রণী ইন্স্যুরেন্সের চেয়ারম্যান কাজী শাখাওয়াত হোসেইন লিন্টু এবং স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্সের মুখ্য নির্বাহী মো. আব্দুল মতিন সরকারকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। নন-লাইফ খাতে বিজয়ীদের নাম ঘোষণা শেষে একই সময়ে লাইফ খাতে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিতদের নাম ঘোষণা করা হয়।
লাইফ খাতে সদস্য পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ১০ জন সদস্য হলেন- বেঙ্গল ইসলামি লাইফের ভাইস চেয়ারম্যান আমিন হেলালী, সন্ধানী লাইফের চেয়ারম্যান মুজিবুল ইসলাম, ফারইস্ট ইসলামী লাইফের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম, এনআরবি ইসলামিক লাইফের পরিচালক আরিফ সিকদার, ডেল্টা লাইফের পরিচালক আদিবা রহমান, বেস্ট লাইফের পরিচালক সৈয়দ বদরুল আলম, পপুলার লাইফের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা বি এম ইউসুফ আলী, ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্সের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা মো. কাজীম উদ্দিন, জেনিথ ইসলামি লাইফের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা এস এম নুরুজ্জামান ওপ্রগতি লাইফের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা জালালুল আজিম।
২২ ফেব্রুয়ারি সকাল ১০টা থেকে দুপুরে ১ ঘন্টার বিরতি দিয়ে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ চলে। ৪ টার পরে ভোট গনণা শুরু হয়। বিপুল সংখ্যক প্রার্থী ও তাদের সমর্থকদের উপস্থিতিতে ভোট গণনা করা হয়। ভোট গণনা শেষে নির্বাচন পরিচালনা বোর্ডের চেয়ারম্যান মীর নাসির হোসেন ফলাফল ঘোষণা করেন। এ সময় নির্বাচন পরিচালনা বোর্ডের সদস্য বিআইএ’র সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান নিজাম উদ্দিন আহমেদ, এশিয়া প্যাসিফিক জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির চেয়ারম্যান আফতাব উল ইসলাম এবং বিআইএ’র বর্তমান প্রেসিডেন্ট নাসির উদ্দিন আহমেদসহ প্রার্থী ও তাদের সমর্থকগন উপস্থিত ছিলেন। সংগঠনটির ৮০ সদস্যের মধ্যে এ বছর ভোটার হয়েছেন ৭৬ জন। নির্বাচনে ৭৬ জন ভোটারের মধ্যে ৫৩ ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন।
বিআইএ’র নির্বাচনে এবারের নন-লাইফ বীমা খাতের ১৯ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। এর মধ্যে ৯ জন চেয়ারম্যান-পরিচালক এবং ১০ জন মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা ছিলেন। ৯ জন চেয়ারম্যান ও পরিচালকের মধ্য থেকে ৫ জন এবং ১০- জন মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তার মধ্য থেকে ৫ জন নির্বাচিত হয়েছেন। এদিকে লাইফ বীমা খাতে ১০ নির্বাহী সদস্য পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন। সংগঠনটির প্রেসিডেন্ট, ফার্স্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আগ্রহীরা আজ রোববার সকাল ১০ টা থেকে দুপুর ২ টা পযর্ন্ত মনোনয়ন পত্র সংগ্রহ ও জমা দিতে পরবেন।
নির্বাচনে নন-লাইফ বীমা খাতের প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারি প্রার্থী ছিলেন অগ্রণী ইন্স্যুরেন্সের চেয়ারম্যান কাজী শাখাওয়াত হোসেইন লিন্টু, সিটি ইন্স্যুরেন্সের চেয়ারম্যান হোসেইন আখতার, ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্সের চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ, গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্সের চেয়ারম্যান সাঈয়্যেদ আহমেদ, প্রাইম ইন্স্যুরেন্সের চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ শাহাদাত হোসেইন, কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্সের ভাইস চেয়ারম্যান কে এম আলমগীর, ফেডারেল ইন্স্যুরেন্সের ইনভেস্টমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান জয়নুল আবেদীন জামাল, বাংলাদেশ ন্যাশনালের পরিচালক তায়েফ বিন ইউসুফ, জনতা ইন্স্যুরেন্সের পরিচালক বেলাল আহমেদ, এশিয়া ইন্স্যুরেন্সের মুখ্য নির্বাহী ইমাম শাহীন, বাংলাদেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের মুখ্য নির্বাহী আহমেদ সাইফুদ্দীন চৌধুরী, গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের মুখ্য নির্বাহী ফারজানা চৌধুরী, বাংলাদেশ কো-অপারেটিভ ইন্স্যুরেন্সের মুখ্য নির্বাহী মো. নূর-ই-আলম সিদ্দিকী, কর্ণফুলী ইন্স্যুরেন্সের মুখ্য নির্বাহী এএনএম ফজলুল করিম মুন্সি, রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্সের মুখ্য নির্বাহী ড. এ কে এম সরোয়ার জাহান জামিল, ইসলামি কমার্শিয়াল ইন্স্যুরেন্সের মুখ্য নির্বাহী কাজী মোকাররম দস্তগীর, ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্সের মুখ্য নির্বাহী হাসান তারেক, সাউথ এশিয়া ইন্স্যুরেন্সের মুখ্য নির্বাহী মোহাম্মদ নুরুল আলম চৌধুরী এবং স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্সের মুখ্য নির্বাহী মো. আব্দুল মতিন সরকার।
নির্বাহী কমিটির মোট ২০টি সদস্য পদের জন্য ৩৫ জন প্রার্থী প্রথমে মনোনয়ন পত্র সংগ্রহ ও জমা দেন। মনোনয়ন পত্র জমাদানকারি মোট ৩৫ জন প্রর্থীর মধ্যে ৬ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নেয়ায় ২৯ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতায় থাকেন। এর মধ্যে লাইফ বীমার ১০ টি পদের বিপরীতে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ১০ জন আগেই নির্বাচিত হন। নন-লাইফ খাতের ১০টি পদের জন্য ১৯ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। এই দশটি পদে ভোট অনুষ্ঠিত হয়। লাইফ বীমায় প্রথমে ৯ জন এবং পরে ১ জন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন। নন-লাইফের ১০টি নির্বাহী সদস্য পদে ভোট হয়। এ নির্বাচনে ১০ জনের একটি প্যানেল ঘোষণা হওয়ায় বাকি ৯ জনের মধ্যেও একটি অঘোষিত প্যানেল হয়। তবে ভোটের ফলাফলে দেখা গেছে নির্বাচনে ভোটের অংকে প্যানেল খুব একটা প্রভাব ফেলতে পারে নাই। ভোটাররা দু’পক্ষের প্রার্থীদের মধ্য থেকে তাদের পছন্দের প্রার্থীদেরকেই বেছে নিয়েছেন।
বিআইএ সূত্রে জানা গেছে, ২০২৪ সালের ৭ নভেম্বর বিআইএ’র ২০২৫-২০২৬ সালের নির্বাহী কমিটির নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়। এ বছর মোট ভোটার হয়েছেন ৭৬ জন। এসোসিয়েশনের মোট সদস্য সংখ্য ৮০ টি কোম্পানি। চাঁদা পরিশোধ সাপেক্ষে প্রতিটি বীমা কোম্পানি থেকে ১ জন করে ভোটার হয়েছেন। ৪ টি বীমা কোম্পানি থেকে কোন ভোটার হয়নি। এই বীমা কোম্পানিগুলো হচ্ছে, পদ্মা ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স, হোমল্যান্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্স, স্বদেশ ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স ও বয়রা লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি। ঘোষিত তফসিল অনুযায়ি ১৪ জানুয়ারি থেকে ২১ জানুয়ারি পর্যন্ত মনোনয়নপত্র সংগ্রহ ও জমা দেয়া হয়। ২২ জানুয়ারি বিকেল ৩ টায় মনোনয়ন পত্র বাছাই এবং এ দিনে বিকেল ৫ টায় বৈধ মনোনয়ন পত্রের তালিকা প্রকাশ করা হয়। ২৩ জানুয়ারি দুপুর ১ টার মধ্যে আপীল বোর্ডে বৈধ মনোনয়ন পত্রের ব্যাপারে আপত্তি জানানোর সময় ছিল। তবে এসয়ের মধ্যে কোন আপত্তি জমা পড়ে নাই। ৩০ জানুয়ারি শুনানি করে এ বিষয়ে চূড়ান্ত নিষ্পত্তি করে বিকেল ৫ টার মধ্যে চূড়ান্ত বৈধ মনোনয়ন পত্রের তালিকা প্রকাশ করার কথা। ৬ ফেব্রুয়ারি বিকেল ৩ টার মধ্যে সদস্য পদে প্রার্থীতা প্রত্যাহার এবং এ দিনে বিকেল ৪ টার মধ্যে চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হয়। ২২ ফেব্রুয়ারি সকাল ১০ টা থেকে বিকেল ৪ টা পযর্ন্ত ভোট গ্রহন করা হয়। ্এ দিনেই বিকেল ৪ টার পর ভোট গণনা শেষে ফলাফল ঘোষণা করা হয়। ২৩ ফেব্রুয়ারি বিকেল ৩ টা পযর্ন্ত প্রেসিডেন্ট, ফার্স্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে মনোনয়ন পত্র সংগ্রহ করা হয়। ২৪ ফেব্রুয়ারি দুপুর ১২ টায় এসোসিয়েশনের নির্বাহী কমিটির প্রেসিডেন্ট, ফার্স্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট পদে ভোট অনুষ্ঠিত হবে। এ দিন বিকেল ৪ টায় প্রেসিডেন্ট, ফার্স্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচনী ফলাফল ঘোষণা করা হবে।
এর আগে ৭ নভেম্বর বিআইএ’র কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সংগঠনের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির বৈঠকে নির্বাহী কমিটির ২০২৫-২০২৬ সালের নির্বাচনের তফসীল চূড়ান্ত করা হয়। ঘোষিত তফসীল অনুযায়ি ২২ ফেব্রুয়ারি এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের তারিখ নির্ধারন করা হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন নির্বাচন পরিচালনা বোর্ডের চেয়ারম্যান মীর নাসির হোসেন। এর আগে ২৮ অক্টোবর সংগঠনটির ২১৮তম নির্বাহী কমিটির সভায় নির্বাচন পরিচালনা বোর্ড এবং নির্বাচনী আপীল বোর্ড গঠন করা হয়। বোর্ডের চেয়ারম্যান হলেন, ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স-বাংলাদেশের পরিচালক এবং এফবিসিসিআই’র সাবেক সভাপতি মীর নাসির হোসেন এবং সদস্যরা হলেন এশিয়া প্যাসিফিক জেনারেল ইন্স্যুরেস কোম্পানির চেয়ারম্যান ও আমেরিকান চেম্বার অব কমার্স ইন বাংলাদেশের সাবেক সভাপতি আফতাব উল ইসলাম এবং মেঘনা লাইফ ইন্স্যুরেন্স ও কর্ণফুলী ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির চেয়ারম্যান ও বিআইএ’র সাবেক ভাইস-প্রেসিডেন্ট নিজাম উদ্দিন আহমেদ। একই সভায় নির্বাচনী আপীল বোর্ডও গঠন করা হয়। আপীল বোর্ডের চেয়ারম্যান হলেন গোল্ডেন লাইফ ইন্স্যুরেন্স ও কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্সের চেয়ারম্যান এ কে এম আজিজুর রহমান। সদস্যরা হলেন, সেনা কল্যাণ ইন্স্যুরেন্সের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) শফিক শামিম এবং আস্থা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) শাহ সগিরুল ইসলাম।
জানা যায়, ২০১১ সালে প্রথম বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স এসোসিয়েশন (বিআইএ)’র প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচিত হন শেখ কবির হোসেন। সেই থেকে দীর্ঘ সময় তিনি এ পদটি আকড়ে ধরে রেখেছিলেন। পরবর্তীতে সরাসরি ভোটে কোন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়নি। নিজেরা পছন্দের লোকদের নিয়ে কমিটি করেছেন। নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে আগ্রহীদের কাছ থেকে আগেই প্রত্যাহার পত্র নিয়ে নিতেন। মোটাদাগে বলা যায় এখানেও নির্বাচনের নামে প্রহসন করা হয়েছে। এ বছর পরিবেশ পরিস্থিতি ছিল ভিন্ন। একটি মহল অতিতের ন্যায় নির্বাচনী বৈতরনী পার হবার চেষ্ট করেছিল। তবে সরাসরি ভোটের মাধ্যমে কমিটি গঠনের পক্ষে ছিল অধিকাংশ সদস্য। এ ছাড়া এ বছরের নির্বাচন পচিলনা কমিটি নির্বাচনে সবধরনের স্বচ্ছতা বজায় রাখার সর্বাত্মক চেষ্টা করেছেন। এক কথায় বলা চলে এ ক্ষেত্রে নির্বাচন পরিচালনা কমিটি মুখ্য ভূমিকা রেখেছেন। ফলে দীর্ঘ ১৬ বছর পর বিআইএ’র নির্বাহী কমিটি সরাসরি ভোটে নির্বাচিত হল।
বিআইএ’র বর্তমান নির্বাহী কমিটির ২০২৩-২০২৪ মেয়াদ শেষ হবে ২০২৫ সালের ৮ এপ্রিল। স্বাস্থ্যগত কারণ দেখিয়ে সংগঠনের প্রেসিডেন্ট শেখ কবির হোসেন পদত্যাগ করায় প্রথম ভাইস-প্রেসিডেন্ট নাসির উদ্দিন আহমেদ (পাভেল) অবশিষ্ট সময়ের জন্য প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। গত ২৮ অক্টোবর সংগঠনে ২১৮তম নির্বাহী কমিটির সভায় তিনি এ দায়িত্ব পান। তিনি বর্তমান নির্বাহী কমিটির বাকি সময় দায়িত্ব পালন করছেন। নির্বাচিত নতুন কমিটির কাছে দায়িত্ব বুঝিয়ে দিয়ে তিনি সম্মানের সাথে বিদায় নিবেন।
Posted ৭:২৬ অপরাহ্ণ | শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
Arthobiz | zaman zaman