রবিবার ২৫শে মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ১১ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শিরোনাম >>
শিরোনাম >>

আকিজ তাকাফুলের সিইও নিয়োগ অনুমোদনে চলছে নানা নাটকীয়তা

  |   শনিবার, ১০ মে ২০২৫   |   প্রিন্ট   |   89 বার পঠিত

আকিজ তাকাফুলের সিইও নিয়োগ  অনুমোদনে চলছে নানা নাটকীয়তা

অহিদুজ্জামান মিঞা :
আকিজ তাকাফুল লাইফ ইন্স্যুরেন্সের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) পদে সাজ্জাদুল করিমের নিয়োগ প্রস্তাব অনুমোদন প্রশ্নে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রন কর্তৃপক্ষে (ইড্রা) নাটকীয় ঘটনা ঘটতে যাচ্ছে। অবশেষে সাজ্জাদুল করিমের নিয়োগ অনুমোদন হতে পারে। এ বিষয়ে চাপের মুখে আছে বীমা কর্তৃপক্ষ। এ কারনে এই নিয়োগ প্রস্তাবটি অনুমোদনের ক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত নিতে সময় ক্ষেপন করা হচ্ছে। খবর বিশ্বস্থ সূত্রের।
কোন সিইও’র নিয়োগ অনুমোদন প্রস্তাব ১৫ দিনের মধ্যে নিষ্পত্তি করার আইনগত বাধ্যবাদকতা রয়েছে। কিন্তু আকিজ তাকাফুলের সিইও’র নিয়োগ প্রস্তাব অনুমোদনের আবেদন হাতে পাবার পর এক মাসের অধিক সময় অতিবাহিত হলেও কর্তৃপক্ষ এখন পযর্ন্ত কোন সিদ্ধান্ত নিতে পারে নাই। গত ৮ এপ্রিল তার নিয়োগ প্রস্তাব অনুমোদনের আবেদন করা হয়। আবেদনের সঙ্গে সংযুক্ত চেকলিস্টে উল্লেখিত তথ্যে জানা যায়, সিইও পদে অনুমোদন পাওয়ার ক্ষেত্রে তার অভিজ্ঞতার ঘাটতি রয়েছে। তিনি ইতোপর্বে কোন বীমা কোম্পানিতে সিইও পদে অথবা অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক পদে দায়িত্ব পালন করেন নাই। এ কারনে বীমা আইনে এই নিয়োগ প্রস্তাবটি অনুমোদনের কোন সুযোগ নেই। ফলে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত দেয়া বাঞ্চনীয় ছিল। কিন্তু বিশেষ বিবেচনায় এটি অনুমোদন দেয়ার জন্য কর্তৃপক্ষের উপর একটি মহলের চাপ থাকায় সিদ্ধান্ত নিতে বিলম্ব হচ্ছে। চাপের মুখে এই নিয়োগ প্রস্তাবটি অনুমোদন দেয়া হতে পারে। সেটি সরাসরি সিইও পদে অনুমোদন না দিয়ে অন্য কোন ভাবে হলেও অনুমোদন হতে পারে। তবে যে ভাবেই হোক না কেন এ ধরনের ঘটনা ঘটলে, বীমা সেক্টরে এটি একটি খারাপ দৃষ্টান্ত হবে বলে মনে করছেন খাত সংশ্লিষ্টরা।
জানা গেছে, কর্তৃপক্ষের পরবর্তী বোর্ড সভায় এ বিষয়টি এজেন্ডায় থাকছে। চলতি মাসের মাঝামাঝিতে এই বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হবার কথা রয়েছে। এই সভায় চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আসবে বলে জানা গেছে। এখন এই সিদ্ধান্ত কি হবে সেটি দেখার জন্য আরও কয়েকটি দিন অপেক্ষা করতে হবে। তবে এর আগে জানা গিয়েছিল, আকিজ লাইফের প্রস্তাবিত মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা নিয়োগ প্রস্তাব অনুমোদন পাচ্ছেন না। প্রচলিত বীমা আইনে এই নিয়োগ অনুমোদন দেয়ার কোন সুযোগ নেই। কিন্তু পরিবর্তীতে নানা নাটকীয়তায় পরিস্থিতি অনেক পাল্টে যায়। বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রন কর্তৃপক্ষের (ইড্রা) সাম্প্রতিক কছিু পদক্ষেপ বাস্তবায়নে বাধা সৃষ্টি হওয়ায় এখন কর্তৃপক্ষ হার্ড লাইন থেকে সড়ে আসছে। এ মুহূর্তে তাদের নীতি হচ্ছে, ”ধরি মাছ না ছুই পানি”। পারিপার্শ্বিক চাপে প্রশাসনিক আইনি পদক্ষেপ গ্রহনের ক্ষেত্রে বলিষ্ট ভূমিকা রাখার মতো পরিবেশ নেই বলে মনে করছে কর্তৃপক্ষ। কর্তপক্ষকে উচ্চ আদালতে অনেকগুলো মামলা চালাতে হচ্ছে। এ সকল মামলা পরিচালনা করতে যেয়ে হিমশিম খেতে হচ্ছে। এ অবস্থায় নতুন কোন মামলার সম্মুখিন হতে না হয়, সে বিষয়টি বিবেচনায় রেখে পদক্ষেপ নিতে চাচ্ছে কর্তৃপক্ষ। তবে এই সুযোগটি লুফে নেয়ার চেষ্টা করছে আকিজ লাইফ কর্তৃপক্ষ। পাশাপাশি তাদের মিশন সফল করতে তারা সব ধরনের দেনদরবারও চালিয়ে যাচ্ছে। তারা এ অবস্থায় কোন ভাবে হাত গুটিয়ে বসে নেই। এ ক্ষেত্রে কিছুটা সফল হতে পেরেছে বলে তারা মনে করছে।
জানা গেছে, আকিজ তাকাফুল লাইফ তাদের পছন্দের কর্মকর্তাকে দিয়েই কোম্পানিটি পরিচালনা করতে চান। বীমা আইনে এ ক্ষেত্রে যত বাধাই থাকুক না কেন, তাদের এই মনোবাসনা পূরনে তারা সর্বত্র সচেষ্ট রয়েছেন। এ নিয়ে বীমা কর্তৃপক্ষের একজন গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তার সাথে কোম্পানিটির একজন গুরুত্বপূর্ণ পরিচালকের বাতচিৎ হয়েছে কিছুদিন আগে। পরিচালক মহোদয় মোবাইল ফোন আলোচনার এক পর্যায়ে কর্তৃপক্ষের সেই গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তাকে বলেছিলেন, বীমা আইন বাইবেল বা কোরআন নাকি, যে এর কোন ব্যত্যয় ঘটানো যাবে না। কর্মকর্তা ক্ষুব্ধ হয়ে মোবাইল ফোন লাইনটি কেটে দিয়েছিলেন। তবে এ ঘটনার কয়েকদিন পর কোম্পানিটির সঙ্গে সেই কর্মকর্তার সম্পর্কের নাটকীয় উন্নতি ঘটে। এরপর থেকে কর্তৃপক্ষ বিষয়টি ভিন্ন ভাবে দেখার চেষ্টা করছেন। প্রস্তাবিত সাজ্জাদুল করিমের নিয়োগ সরাসরি অনুমোদন করা না গেলেও তাকে রেখেই কি ভাবে আইনি বৈধতা দেয়া যায়, তার একটা ফরমূলা খুজেঁ বের করারও চেষ্টা করা হচ্ছে। সব ঠিকঠাক থাকলে পরবর্তী বোর্ড সভায় এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হতে পারে।
জানা গেছে, কোম্পানিটি উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি) পদে অভিজ্ঞ একজন বীমা কর্মকর্তাকে অতিসম্প্রতি কোম্পানিতে অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক পদে নিয়োগ দেয়। এই নিয়োগ দেয়ার কিছুদিনের মধ্যে তাকেই আবার মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা পদে নিয়োগ প্রস্তাব অনুমোদন চেয়ে আবেদন করে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রন কর্তৃপক্ষের (ইড্রা) কাছে। তিনি ইতোপূর্বে কোন বীমা কোম্পানিতে সিইও পদে দায়িত্ব পালন করেন নাই। এমনকি কোন বীমা কোম্পানিতে অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক পদেও দায়িত্ব পালন করেন নাই। এরআগে দুটি কোম্পানিতে ডিএমডি পদে দায়িত্ব পালন করেছেন মাত্র। আকিজ লাইফে তিনি সবেমাত্র অতিরিক্ত ব্যবস্থানা পরিচালক পদে নিয়াগ পান। এ পদে নিয়োগ দিয়েই তাকে কোম্পানির ভারপ্রাপ্ত এমডির দায়িত্ব দেয়া হয়। এই দায়িত্ব দেয়ার মাত্র ২৪ দিনের মাথায় তাকে কোম্পানির সিইও পদে নিয়োগ অনুমোদন চেয়ে ইড্রায় আবেদন করা হয়।
বীমা আইনে একজন অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালককে সরাসরি মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা পদে নিয়োগ অনুমোদন দেয়ার সুযোগ নেই। মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা পদে নিয়োগ অনুমোদন পেতে হলে তাকে ইতোপূর্বে কোন বীমা কোম্পানিতে মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন অথবা অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক পদে কমপক্ষে দুই বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। অথচ কোম্পানির আবেদনে উল্লেখিত বীমা কর্মকর্তার এ পদে ইতোপূর্বে দায়িত্ব পালনের কোন পূর্ব অভিজ্ঞতা নেই। এর আগে তিনি দুটি বীমা কোম্পানিতে উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি) পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। আকিজ লাইফে তিনি ১৬ মার্চ-২০২৫ অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক পদে নিয়োগ পেয়েছেন। মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা পদে তার নিয়োগ অনুমোদন চেয়ে ৮ এপ্রিল-২০২৫ ইড্রায় আবেদন করা হয়। অথচ বীমা কোম্পানিটিও তাকে মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) পদে নিয়োগ দেয়নি। কোম্পানিটি প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে টানা চার বছর কোন সরকার অনুমোদিত মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ছাড়াই পরিচালিত হয়ে আসছে। অথচ প্রচলিত বীমা আইনে সর্বোচ্চ ৬ মাসের অধিক সময় কোন বীমা কোম্পানির মুখ্য নির্বাহী পদ শূন্য রাখার সুযোগ নেই।
জানা গেছে, আকিজ তাকাফুল লাইফ ইন্স্যুরেন্সে মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তার (সিইও) পদ শূন্য দীর্ঘ চার বছর। কোম্পানিটির এ পদে নিয়োগ পেয়েছিলেন সদ্য বিদায়ী বীমা কর্মকর্তা আলমগীর চৌধুরী। তিনি কোম্পানির চেয়ারম্যান সেক শামিম উদ্দিনের নিকট আত্মীয়। কিন্তু তার শিক্ষা সনদ নিয়ে বিতর্ক থাকায় বীমা কর্তৃপক্ষ তার নিয়োগ প্রস্তাব অনুমোদন করে নাই। বিষয়টি আদালত পযর্ন্তও গড়িয়েছে। কিন্তু তিনি শেষ পযর্ন্ত অনুমোদন পাননি। বীমা নিয়ন্ত্রক সংস্থা এ বিষয়ে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ায় অবশেষে কোম্পানিটির পরিচালনা বোর্ড অতিসম্প্রতি তাকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেয়। কোম্পানিটি অবশেষে একজন উপযুক্ত সিইও নিয়োগ দিতে সংবাদ পত্রে বিজ্ঞাপন দিয়ে দরখাস্ত আহবান করে। আগ্রহী পাচঁজন প্রার্থী এ পদের জন্য আবেদন করেন। প্রচলিত নিয়ম অনুযায়ি কোম্পানিটির পরিচালনা বোর্ড তাদের সাক্ষাৎকার নিয়ে এবং সিইও নিয়োগ প্রবিধান মালার শর্ত পূরন সাপেক্ষে তাদের মধ্য থেকে একজনকে নিয়োগ দেয়ার প্রস্তাব করবে এবং তার নিয়োগ অনুমোদন চেয়ে বীমা নিয়ন্ত্রক সংস্থার কাছে আবেদন করবে। বীমা নিয়ন্ত্রক সংস্থা আবেদনটি যাচাই বাছাই করে সিদ্ধান্ত নিবে। অনুমোদন পেলে তিনিই হবেন কোম্পানিটির পরবর্তী মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা। অথচ এ ক্ষেত্রে তার কোন নিয়ম অনুসরন করা হয় নাই। এ পযর্ন্ত আবেদনকারিদের কাউকে সাক্ষাৎকারের জন্য ডাকা হয়নি।
জানা গেছে, বোর্ডের পরিচালক মুহম্মদ ফুয়াদ আহমেদের ব্যাক্তিগত পছন্দের বীমা কর্মকর্তা সাজ্জাদুল করিমকে কোম্পানিতে গত ১৬ মার্চ অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক পদে নিয়োগ দেয়া হয়। এর আগে তিনি এ কোম্পানির কনসালট্যান্ট হিসাবে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন। গত অক্টোবর মাসে ৬ মাসের জন্য তাকে এ কোম্পানির কনসালট্যান্ট পদে নিয়োগ দেয়া হয়। এখন তাকে অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক পদে নিয়োগ দেয়া হলো। এর আগে তিনি কোন বীমা কোম্পানিতে অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক পদে দায়িত্ব পালন করেন নাই। তিনি এর আগে প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্স এবং গার্ডিয়ান লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানিতে উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি) পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। আকিজ তাকাফুল লাইফ ইন্স্যুরেন্সে এই প্রথম তিনি অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক পদে নিয়োগ পান।
জানা গেছে, এই বীমা কোম্পানিটিতে পরিচালকদের মধ্যে দ্বন্দ্ব রয়েছে কোম্পানি প্রতিষ্ঠার শুরু থেকেই। চেয়ারম্যান সেক শামিম উদ্দিন শুরু থেকে কোম্পানিটি নিয়ন্ত্রন করে আসছিলেন। তার পছন্দের এমডি ছিলেন আলমগীর চৌধুরী। তিনি বীমা কর্তৃপক্ষের অনুমোদন না পেলেও নানা ছলচাতুরির আশ্রয় নিয়ে পার করে দিয়েছেন চারটি বছর। দেশে রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর অনেক কিছুর মতো আকিজ তাকাফুলেও পরিবর্তনের হাওয়া লাগে। এখন সবকিছু নিয়ন্ত্রন করার চেষ্টা করছেন পরিচালক ফুয়াদ আহমেদ। পরিচালক মুহম্মদ ফুয়াদ আহমেদ চেয়ারম্যান না হলেও তিনি বর্তমানে বোর্ডে অধিক ক্ষমতাধর। ফলে কোন নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করে তার পছন্দের লোককে এমডি করতে চান তিনি। এ জন্য তিনি বেছে নিয়েছেন তার ঘনিষ্ট ও বিশ্বস্থ লোক সাজ্জাদুল করিমকে। কিন্তু সাজ্জাদুল করিম কোন বীমা কোম্পানির সিইও বা এমডি হবার মতো যোগ্যতা এখনো অজর্ন করেন নাই। কোন বীমা কোম্পানির সিইও বা এমডি নিয়োগ নীতিমালা সম্পর্কে তার তেমন ধারনাও নেই। সাজ্জাদ করিমকে এমডি করার ব্যাপারে চেয়ারম্যান শামিম জোরালো আপত্তি জানান, কিন্তু তার এই আপত্তি ধোপে টিকে নাই।
বীমা কোম্পানির মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা নিয়োগ প্রবিধান ৪ এর উপ-প্রবিধান (১ক)তে বলা হয়েছে, কোন কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ আইন ও সংশ্লিষ্ট বিধি-বিধান যথাযথভাবে অনুসরন ও উল্লেখপূর্বক বহুল প্রচলিত একটি বাংলা ও একটি ইংরেজি জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় এবং কর্তৃপক্ষের ওয়েবসাইটে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ কারবে এবং যোগ্য আবেদনকারিদের সাক্ষাৎকার গ্রহনের মাধ্যমে পরিচালনা পর্ষদ একজন যোগ্য প্রার্থীকে নিয়োগের জন্য নির্বাচন করবে। প্রবিধানমালায় পেশাগত অভিজ্ঞতার ক্ষেত্রে উল্লেখ রয়েছে, ইতোপূর্বে কোন বীমা কোম্পানিতে মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা হিসাবে দায়িত্ব পালন অথবা উহার অব্যবহিত নিম্নপদে অর্থাৎ অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচারক পদে অন্যুন দুই বছরের অভিজ্ঞ হতে হবে। অথচ সাজ্জাদুল করিমের ক্ষেত্রে এ দুটি শর্তের একটিও পূরন হয়নি।

 

Facebook Comments Box
advertisement

Posted ৪:৩০ অপরাহ্ণ | শনিবার, ১০ মে ২০২৫

Arthobiz |

এ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

advertisement
advertisement
advertisement

এ বিভাগের আরও খবর

সম্পাদক : অহিদুজ্জামান মিঞা
সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: খান ম্যানশন, ৮-ই, ২৮/এ-৫, টয়েনবি সার্কুলার রোড, মতিঝিল বাণিজ্যিক এলাকা, ঢাকা-১০০০।
ইমেইল: arthobiz61@gmail.com
যোগাযোগ: 01670045191